1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৬ অপরাহ্ন

চাঁদাবাজি কিংবা দখলের যে পুরনো ব্যবস্থা, সেটার পরিবর্তন হয়নি

শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪

দৈনিক শিরোমণি ডেস্ক রিপোর্ট: সাভারের হেমায়েতপুর। মূল সড়ক থেকে একটু ভেতরে জয়না বাড়ি রোড। এখানকারই স্থানীয় এক বাজারে গিয়ে চাঁদাবাজির তথ্য পাওয়া গেলো।

দোকানিরা জানাচ্ছেন, আগে আওয়ামী লীগের লোকজন চাঁদা তুললেও এখন এর নিয়ন্ত্রণ ‘অন্য গ্রুপের’ হাতে।

প্রতিদিন দোকানপ্রতি তোলা হচ্ছে দুইশত টাকা করে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দোকানি বলছিলেন, “আওয়ামী লীগ এখন নাই। কিন্তু এরপরও দুইদিন চাঁদা দিলাম। আইসা কয় টাকা মাফ নাই। হ্যারা নাকি এখন টাকা তুইল্যা অন্য গ্রুপের কাছে দিতাছে।”

অন্য গ্রুপ মানে কী এমন প্রশ্নে অবশ্য খোলাসা করে কিছু বলেননি তিনি।

“আগে যে ম্যানেজার কালেকশন করতো, সে ছিল আওয়ামী লীগের ম্যানেজার। ঐ ম্যানেজারই কালেকশন করতাছে। এখন টাকা নিয়া সে কারে দেয়, সেই প্রশ্ন আর করি নাই।”

আরেকজন দোকানি জানালেন, আগের মতোই তিনি দুইশত টাকা করে চাঁদা দিচ্ছেন।

“আমি একদিন দিছি দুইশত টাকা। পরের দিন দোকান খুলি নাই, টাকাও দেই নাই। আজকে খুলছি, এখন টাকা দেয়া লাগবে।”

বাংলাদেশে কোনো একটি সরকার পরিবর্তনের পর ব্যক্তির বদল ঘটলেও দুর্নীতি, আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজি কিংবা দখলের যে পুরনো ব্যবস্থা, সেটার পরিবর্তন খুব একটা হয় না।

এবার আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও কমবেশি একই চিত্র দেখা যাচ্ছে।

বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, প্রভাব খাটানো এমনকি দখলের মতো অভিযোগ উঠছে বিশেষত বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে।

যদিও অন্তবর্তীকালীন সরকার তো বটেই খোদ বিএনপির শীর্ষ নেতাদের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে এ ধরনের ঘটনায় কোনো ছাড় না দেয়ার কথা।

কিন্তু এতে করে কি চাঁদাবাজি আর দখল বন্ধ হয়েছে? বাস্তবতা অবশ্য সেটা বলছে না।

Facebook Comments
no views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি