1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : বরিশাল ব্যুরো প্রধান : বরিশাল ব্যুরো প্রধান
  3. [email protected] : cmlbru :
  4. [email protected] : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান : চট্রগ্রাম ব্যুরো প্রধান
  5. [email protected] : ঢাকা ব্যুরো প্রধান : ঢাকা ব্যুরো প্রধান
  6. [email protected] : স্টাফ রিপোর্টারঃ : স্টাফ রিপোর্টারঃ
  7. [email protected] : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান : ফরিদপুর ব্যুরো প্রধান
  8. [email protected] : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান : সম্রাট শাহ খুলনা ব্যুরো প্রধান
  9. [email protected] : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান : ময়মনসিংহ ব্যুরো প্রধান
  10. [email protected] : আমজাদ হোসেন রাজশাহী ব্যুরো প্রধান : রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
  11. [email protected] : রংপুর ব্যুরো প্রধান : রংপুর ব্যুরো প্রধান
  12. [email protected] : রুবেল আহমেদ : রুবেল আহমেদ
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৭ অপরাহ্ন

এবার ইউরোপে ছাড়পত্র পেল ফাইজারের টিকা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০

জার্মানি ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ)- সদস্য রাষ্ট্রের চাপের মুখে ফাইজার-বায়োএনটেক উদ্ভাবিত করোনাভাইরাসের টিকা প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে ইউরোপিয়ান মেডিসিন্স এজেন্সি (ইএমএ)।

সোমবার এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে কয়েকদিনের মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোয় টিকা প্রদান কর্মসূচি শুরু হতে পারে।

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা অনুমোদন দিয়েছিল ইউরোপেরই দেশ ব্রিটেন। পরে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে টিকাটি জরুরি ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে। এরই মধ্যে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে টিকাটির প্রয়োগ শুরু হয়েছে। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র টিকাটি প্রয়োগ শুরু করায় ইইউর ওপর চাপ বাড়ছিল। বিশেষ করে জার্মানির পক্ষ থেকে। কারণ, এই টিকাটি উদ্ভাবনে জড়িয়ে আছে দেশটির কোম্পানি বায়োএনটেক। যুক্তরাষ্ট্রের ফার্মা জায়ান্ট ফাইজার ও জার্মানির বায়োএনটেক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে টিকাটি উদ্ভাবন করেছে।

সোমবার অনলাইন প্রেস কনফারেন্সে ইএমএ প্রধান এমের কুক বলেন, আমি আনন্দিত যে, ইইমএ’র বৈজ্ঞানিক কমিটি আজ বৈঠক করেছে। তারা ইইউতে ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকাকে শর্তসাপেক্ষে বাজারজাতকরণের সুপারিশ করেছে।

ইএমএপ্রধান আরও বলেন, আমাদের বৈজ্ঞানিক অভিমত ইইউতে টিকাটির অনুমোদনের পথ সুগম করেছে। এর আওতায় থাকবে ইইউভুক্ত ২৭টি দেশ।

তিনি বলেন, দুর্ভোগ ও ভয়াবহতা সৃষ্টিকারী মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সত্যিকার অর্থেই এটি ঐতিহাসিক বৈজ্ঞানিক অর্জন। মাত্র এক বছরের কম সময়ের মধ্যে টিকা উদ্ভাবন ও রোগের বিরুদ্ধে ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

কুক বলেন, ফাইজারের টিকা করোনাভাইরাসের নতুন প্রজাতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে পারে। এই মুহূর্তে টিকাটি নতুন প্রজাতির বিরুদ্ধে কার্যকর নয় বলে কোনো প্রমাণ নেই।

Facebook Comments
৪ views

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২২ দৈনিক শিরোমনি