প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার কোনো ফেসবুক আইডি নেই। সংবাদ সংস্থা বাসসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তাদের ফেসবুক পোস্টের উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর নামে চালু
নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানোসহ ১০ দফা দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। এসব দাবি আদায়ে দুই মাসের আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে তারা। মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে
শিরোমণি ডেস্ক ঃ আজ ৭ আক্টোবর ২২ শুক্রবার সকাল ১০ টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)র উদ্যগে বিদুৎতের দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া বন্ধ করো নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দাও বিদ্যুৎতে লুটপাট দুর্ণীতি বন্ধ করো
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেছেন, ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে ইডেনের নারী শিক্ষার্থীদের যৌন-নিপীড়ন ও যৌন দাসত্বে বাধ্য করার এই গুরুতর অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই
সরকারি দলের কর্মী ও পুলিশের তরফ থেকে হামলা-মামলার চাপ উপেক্ষা করে রাজপথে থাকবে বিএনপি। আপাতত আশু জনস্বার্থসংশ্নিষ্ট দাবিগুলোতে কর্মসূচি পালন করে গণজমায়েত বাড়াতে চেষ্টা করবে। দলের লক্ষ্য ‘সরকার পতনের এক
বিএনপি যেভাবে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে, এটা অব্যাহত থাকলে দলটির কর্মীরা নিজেদের শক্তিশালী ভাবতে শুরু করবেন। তাঁরা বাধা উপেক্ষা করে পাল্টা হামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন বলে মনে করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবগুলো নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে আনতে চমক দেখাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. (অব.) মো.
ধর্মভিত্তিক কয়েকটি দলের মধ্যে নির্বাচনকেন্দ্রিক সমঝোতার লক্ষ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনাও শুরু।কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে ‘নির্বাচনী সমঝোতা’ গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। এর লক্ষ্য হচ্ছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সমঝোতার ভিত্তিতে
আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর ইটালিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম চরম-দক্ষিণপন্থী কোনো নেতা দেশটিতে ক্ষমতায় চলে আসতে পারেন। শুধু তাই নয়, এই প্রথম কোন
ভারতের আধা সামরিকবাহিনী সিআরপিএফের মহাপরিচালক (ডিজি) কুলদীপ সিং জানিয়েছেন দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বিহার এখন মাওবাদীমুক্ত। বিহারের কোনো কোনো স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে মাওবাদীরা রয়ে গেলেও তাদের বিদ্রোহী অংশটির আর কোনো অস্তিত্ব নেই।